বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়ার লড়াই তখন ২-২ সমতায়। আর কয়েক সেকেন্ড পরই খেলা শেষের বাঁশি বাজাবেন রেফারি। ঠিক তখনি চমক দেখালেন ফজলে রাব্বী। আরশাদ হোসেনের বাড়ানো বল স্টিকে দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে বল পোস্টে ঠেলে দিয়েই আনন্দে মাতোয়ারা রাব্বী ও তাঁর সতীর্থরা।
ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে রোমাঞ্চকর জয় বাংলাদেশের
স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার কোচ ইমান গোবিনাথানকে নিয়ে দুর্ভাবনা ছিল বাংলাদেশের। কারণ একসময় বাংলাদেশের কোচ ছিলেন এই মালয়েশিয়ান।
পরের কোয়ার্টারে আক্রমণে চাপ বাড়িয়ে শুরুতেই ওবায়দুল হোসেনের নিখুঁত ফ্লিকে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। একটু পরেই পুষ্কর খিসার পেনাল্টি কর্নারে ড্রাগ ফ্লিকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন সোহানুর রহমান সবুজ। বিরতির আগেই দুরূহ কোণ থেকে রিভার্স হিটে ব্যবধান কমান ইন্দোনেশিয়ার আলফান্দি প্রাস্তোয়ো। তৃতীয় কোয়ার্টারে লড়াই জমে বেশ।
বাংলাদেশ পোস্টের দেখা না পেলেও খেলায় সমতা ফেরায় ইন্দোনেশিয়া।